নিজস্ব প্রতিনিধিঃ এবার ঈদকে কেন্দ্র করে মোটরসাইকেলে যাতায়াত কালে বাংলাদেশে দূর্ঘটনায় মৃত্যুর সংখ্যা ষাট আর আহত প্রায় এক শতাধিক।
মাহে রমজান শেষে ঈদের ছুটি কাটাতে ঢাকা সহ অন্যান্য বিভাগে নিজ এলাকায় যাতায়াতের জন্য বাস সহ অন্যান্য পরিবহন গুলোতে ছিল উপচে পরা ভীড়। তাই এই ভীড় ও যানজট এড়াতে অনেকে নিজস্ব মোটরসাইকেল কিংবা উবার মোটরসাইকেল কে গন্তব্যে পৌঁছানোর জন্য পরিবহন হিসেবে বেছে নেন। তবে আগের কয়েক বছর তুলনায় এ বছর মোটরসাইকেল দূর্ঘটনা বেশি হয়। আর এ পর্যন্ত মৃত্যুর সংখ্যা ষাট জন এবং সেই সাথে আহত প্রায় এক শতাধিক। যারা গুরুতর আহত হয়েছেন তাদের মধ্যে রয়েছেন ফার্নিচার বাড়ি ও জাহান ফার্নিচারের চেয়ারম্যান রিয়াদ হাসান রনি ও পেছনে বসে থাকা ব্যবসায়ী আনোয়ার এবং ঘটনার একদিন পরই মোটরসাইকেল দূর্ঘটনায় গুরুতর আহত হন মেঘনা উপজেলার মানবকন্ঠ পত্রিকার প্রতিনিধি মিজানুর রহমান। তারা তিন জনই সকলের কাছে দোয়া প্রার্থী।
জরীপে দেখা যায় রাস্তায় ট্রাক, বাস বেপরোয়া ভাবে চলছে। তাদের বেশির ভাগ লোকের নাই কোন সঠিক ড্রাইভিং অভিজ্ঞতা ও লাইসেন্স। অনেক সময় দেখা যায় হেলপার দিয়েই করানো হচ্ছে ড্রাইভিংয়ের কাজ। বেশির ভাগ মোটরসাইকেল দূর্ঘটনায় রয়েছে অমনোযোগ ও অসাবধানতা। এছাড়া থাকে না হেলমেট ও বাইকের গতি বেশি হওয়ার কারনে হয়ে যায় কন্ট্রোলহীন ফলে ঘটছে মৃত্যু সহ এমন দূর্ঘটনা।
Leave a Reply